(ঢাকার মধ্যে ৬০ টাকা, গাজীপুর এবং নারায়ণগঞ্জ ৮০ টাকা, ঢাকার বাহিরে ১৩০ টাকা। 1,000 টাকার বেশি অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি।)
বেলি এসেনশিয়াল অয়েল হলো বেলি ফুলের (Mimusops elengi) নির্যাস থেকে তৈরি একটি সুগন্ধি তেল। বেলি ফুলের মিষ্টি গন্ধের জন্য এই তেল সুগন্ধি, সৌন্দর্যচর্চা এবং স্বাস্থ্য রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। বেলি এসেনশিয়াল অয়েল আরামদায়ক প্রভাব ফেলে এবং বিভিন্ন থেরাপিউটিক গুণের জন্যও জনপ্রিয়।
মানসিক প্রশান্তি ও স্ট্রেস কমায়:
এর মনোরম সুগন্ধ উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা ও হতাশা কমাতে সহায়ক। এটি স্নায়ু শিথিল করে এবং মানসিক প্রশান্তি আনে।
ঘুমের উন্নতি:
বেলি তেলের অ্যারোমাথেরাপি ঘুমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এটি ইনসমনিয়া বা ঘুমের অভাব দূর করতে কার্যকর।
ত্বকের যত্নে সহায়ক:
ত্বককে নরম ও মসৃণ রাখতে সাহায্য করে এবং ত্বকের শুষ্কতা দূর করে। এটি অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণাগুণের জন্য ত্বকের জ্বালাভাব ও অ্যালার্জি কমায়।
মাথাব্যথা উপশম:
এর সুগন্ধ মাইগ্রেন ও সাধারণ মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।
রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে:
বেলি তেল রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে সাহায্য করে, যা শরীরকে চাঙ্গা রাখে।
রোমান্টিকতা বৃদ্ধি:
বেলি ফুলের তেলকে প্রাকৃতিক অ্যাফ্রোডিসিয়াক হিসেবে ধরা হয়, যা মানসিক ও শারীরিক ঘনিষ্ঠতার অনুভূতি বাড়াতে সহায়ক।
অ্যারোমাথেরাপি:
ডিফিউজারে কয়েক ফোঁটা বেলি এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করলে ঘরে মনোরম পরিবেশ তৈরি হয় এবং মানসিক চাপ কমায়।
ম্যাসাজ অয়েল হিসেবে:
বেস অয়েলের (যেমন নারকেল বা জোজোবা তেল) সাথে মিশিয়ে ম্যাসাজ করতে ব্যবহার করা যায়। এটি পেশি শিথিল করে এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে।
বাথ অয়েল:
গোসলের পানিতে কয়েক ফোঁটা বেলি এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে দিলে দেহ ও মনের আরাম মেলে এবং ত্বক মসৃণ হয়।
পিলো স্প্রে:
ঘুমানোর আগে বালিশে বেলি তেল স্প্রে করলে ঘুমের মান উন্নত হয়।
সুগন্ধি হিসেবে:
প্রাকৃতিক পারফিউম হিসেবে হাতের কব্জি বা গলার কাছে ব্যবহার করা যায়। এটি দীর্ঘ সময় ধরে মিষ্টি সুবাস ছড়ায়।
ত্বক ও চুলের যত্নে:
ত্বক ও চুলের জন্য ফেসিয়াল অয়েল বা চুলের তেলে কয়েক ফোঁটা মিশিয়ে ব্যবহার করা যায়। এটি চুলের শুষ্কতা দূর করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে।